৪ জানু, ২০১১

মৎস্য খামার ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থানে দারিদ্র বিমোচন

বাংলাদেশসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে খাদ্য ও পুষ্টির নিরাপত্তা বিধান, আয় বৃদ্ধি, কর্মস্থানের সুযোগ সৃষ্টি এবং সর্বোপরি দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে মৎস্যচাষ একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পন্থা হিসেবে বিবেচিত। চাষের মাধ্যমে মৎস্য উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষ ১০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৬ষ্ঠ (তথ্যসূত্র-১)। দেশের মোট মৎস্য উৎপাদনের ৩৯% এবং অভ্যন্তরীণ মৎস্য উৎপাদনের ৪৯% মৎস্যচাষের অবদান (তথ্যসূত্র-২)। দেশের মোট জনগোষ্ঠীর প্রায় ১০% প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মৎস্য উৎপাদন, আহরণ ও সংশ্লিষ্ট কাজের সাথে জড়িত। আরো পড়ুন.......

৪ ডিসে, ২০১০

খাদ্য ও পুষ্টির নিরাপত্তা বিধানে মাছ

মৎস্যচাষে সংশ্লিষ্ট গবেষণা, প্রযুক্তি ও প্রযুক্তি বিস্তারের উন্নয়নে নিয়োজিত তুলনামূলক কম জনশক্তি সম্পন্ন ফিশারীজ সাবসেক্টর আজকে জাতীয় উন্নয়নে সর্বাধিক ভূমিকা নিশ্চিত করেছে। কিন’ ক্রমবর্ধনশীল জনগোষ্ঠীর প্রাণীজ আমিষের চাহিদা পূরণ, বিশেষ করে দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থান, জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ে দারিদ্রের প্রবণতা, খাদ্য উৎপাদনের জন্য পারিবেশিক ভাবে সঙ্কটাপন্ন অঞ্চল এবং জলবায়ু পরিবর্তন জনিত প্রভাব- এই সমস্ত দিকসমূহের বিবেচনায় মৎস্যচাষের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ উন্নয়ন আজকে হুমকির মুখে। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আরো পড়ুন.....

১ ডিসে, ২০১০

দেশী মাছের উৎপাদন বৃদ্ধিতে প্রযুক্তির ব্যবহার

প্রথমে স্ত্রী রুই, পাবদা বা কৈ মাছের পেট থেকে চাপ প্রয়োগ পদ্ধতিতে ডিম সংগ্রহ করে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত র্স্পাম মেশানোর পর নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ডিমগুলোকে রেখে দিলেই ট্রিপ্লয়েড রেনু পাওয়া যাবে। অভিজ্ঞতা থেকে দেখা গেছে উল্লেখিত পদ্ধতিতে সব পোনাই ট্রিপ্লয়েড হয় না। আর সে জন্য একটা নির্দিষ্ট সময় পার হলে কোনটা ট্রিপ্লয়েড আর কোনটা ডিপ্লয়েড পোনা তা সহজেই সনাক্ত করা যায়। আর সনাক্তের কাজ শেষ করতে পারলে প্রথম বছরের ট্রিপ্লয়েড পোনা দিয়েই এক বছরে কমপক্ষে ১ কেজি ওজনের রুই উৎপাদন করা সম্ভব। আরো পড়ুন.......
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...